ব্রেক নেওয়া জানুন শরীর-মনকে রিচার্জ করার সহজ উপায়
আমাদের দৈনন্দিন জীবনের গতি এত দ্রুত যে আমরা প্রায়ই নিজের শরীর-মনকে ভুলে যাই। একটানা কাজ করতে করতে মনে হয় সময় বাঁচাচ্ছি, কিন্তু আসলে শরীরকে ক্লান্ত করে ফেলছি। অফিসে বসে কম্পিউটারের সামনে, বাসায় পড়াশোনার টেবিলে বা মোবাইল হাতে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থাকার অভ্যাসটা আমাদের অনেক বড় সমস্যার দিকে ঠেলে দেয়। মাথা ভারি লাগে, চোখে চাপ পড়ে, মনোযোগ কমে যায়। আমিও আগে ভেবেছি—বিরতি মানেই সময় নষ্ট। কিন্তু ধীরে ধীরে বুঝেছি, বিরতি না নিলে কাজের মান কমে যায়। শরীর চায় বিশ্রাম, মন চায় একটু হালকা হওয়া। তাই ব্রেক নেওয়া কোনো অলসতা নয়—বরং এটা আমাদের শরীর-মনকে রিচার্জ করার সুযোগ।
একটু দাঁড়িয়ে স্ট্রেচ করা, জানালা দিয়ে বাইরে তাকানো, গভীরভাবে শ্বাস নেওয়া কিংবা এক কাপ চা-কফি খাওয়া—এই ছোট্ট অভ্যাসগুলোই অনেক বড় পার্থক্য তৈরি করে। আমি নিজে যখন থেকে কাজের ফাঁকে ছোট্ট ব্রেক নিতে শুরু করেছি, দেখেছি কাজের গতি বেড়েছে, মুড ভালো থাকে আর মাথাও হালকা লাগে। আমাদের ব্লগের মূল স্লোগান হলো “নিজে জানুন, অন্যকে জানান।” আমি যা বুঝেছি, সেটা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করছি। কারণ ব্রেক নেওয়া শিখলে শুধু নিজের জন্য নয়, আশেপাশের মানুষদেরও এই অভ্যাসে উৎসাহিত করতে পারব। আর তাতেই আমরা সবাই মিলে আরও স্বাস্থ্যকর, হালকা আর আনন্দময় জীবন যাপন করতে পারব।
ব্রেক নেওয়া জানুন – জীবনটা হালকা করে নিন
বন্ধুরা, সত্যি করে বলুন তো—আমরা কি আসলেই জানি কীভাবে ব্রেক নিতে হয়? মানে, কাজের ভিড়, সোশ্যাল মিডিয়ার নোটিফিকেশন, ফোন কল, দৌড়ঝাঁপের মধ্যে আমরা অনেক সময় ভুলেই যাই, শরীর আর মনেরও বিশ্রামের দরকার আছে। আমার নিজেরও তাই হয়। অনেক সময় একটানা কাজ করতে করতে মাথা ঝিমঝিম করে, মুড অফ হয়ে যায়। তখন মনে হয়—আরে! একটু থামা দরকার। আমরা তো ভাবি, ব্রেক মানে অলসতা। কিন্তু না, ব্রেক মানে আসলে নিজেকে রিচার্জ করার সুযোগ। যেমন মোবাইল ফোনটা সারাদিন চালানোর পর চার্জ দিতে হয়, নইলে হঠাৎ বন্ধ হয়ে যাবে। আমরাও তো তাই—চার্জ না নিলে ভেতরটা খালি খালি লাগে।
আমি প্রায়ই দেখি আশেপাশের মানুষদের—অফিসে হোক বা বাড়িতে—অবিরাম কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু একবারও ভাবে না, একটু থামলে হয়তো আরও বেশি ফ্রেশ মাইন্ডে আবার কাজে ফিরতে পারবে। আমিও আগে তাই করতাম। মনে হতো, বিরতি মানে সময় নষ্ট। কিন্তু না, সময় নষ্ট নয়—বরং সময় বাঁচানোর স্মার্ট উপায় এটা।
ব্রেক নেওয়ার কিছু সহজ উপায়
কাজের ফাঁকে ৫ মিনিট দাঁড়িয়ে হালকা স্ট্রেচ করুন
সারাদিন বসে বসে কাজ করতে করতে শরীরটা যেন একেবারে পাথর হয়ে যায়, তাই না? অফিসে কম্পিউটারের সামনে হোক বা বাসায় মোবাইল হাতে—আমরা অনেকেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা একই ভঙ্গিতে বসে থাকি। এতে শুধু পিঠে, কোমরে ব্যথা নয়, মাথাও ভারি লাগে, মনও খিটখিটে হয়ে যায়। আমি কিন্তু একটা সহজ ট্রিক শিখেছি, আর সেটা হল—প্রতি কিছুক্ষণ পর কাজের ফাঁকে ৫ মিনিট দাঁড়িয়ে হালকা স্ট্রেচ করা। এটা করতে আলাদা জিম বা ম্যাট দরকার নেই, ডেস্ক থেকে উঠে হাত দুটো উপরে তুলে টান দিন, একটু ঘাড় ঘোরান, কোমর মেলুন—ব্যস!
দেখবেন, শরীরে একধরনের ফ্রেশ এনার্জি ফিরে আসছে। রক্তসঞ্চালন বাড়ে, মাথা হালকা হয়, আবার নতুন করে কাজে মন বসে। আমি নিজে অনেকবার টের পেয়েছি—যখন বিরতি নিয়ে স্ট্রেচ করি, তখন কাজের গতি বাড়ে আর ভুল-ত্রুটিও কম হয়। সবচেয়ে ভালো ব্যাপার হলো, সহকর্মীদের সঙ্গেও করলে মজার একটা পরিবেশ তৈরি হয়। সবাই একসাথে দাঁড়িয়ে একটু নড়াচড়া করলে অফিসের চাপও কমে যায়।তাই বলছি, ব্রেক নেওয়াটা কোনও অলসতা নয়। বরং শরীর-মনকে রিচার্জ করার স্মার্ট উপায়। কাজের ফাঁকে ৫ মিনিট দাঁড়িয়ে হালকা স্ট্রেচ করুন—এটা হয়তো ছোট্ট অভ্যাস, কিন্তু এর প্রভাব কিন্তু বড়।
👉 এবার বলুন তো, আপনি অফিসে বা পড়াশোনার ফাঁকে কীভাবে ব্রেক নেন?
মোবাইলের স্ক্রিন থেকে চোখ সরিয়ে বাইরে তাকান
আমরা প্রায় সবাই দিন শুরু করি মোবাইল স্ক্রল করে। নিউজ, ফেসবুক, ইউটিউব—কী না দেখি! কিন্তু খেয়াল করেছেন কি, টানা অনেকক্ষণ মোবাইল বা কম্পিউটারের স্ক্রিনে তাকিয়ে থাকলে চোখ ভারি লাগে, ঝাপসা দেখা যায়, মাথাও ব্যথা শুরু হয়? আমি নিজে অনেকবার এই ঝামেলায় পড়েছি। আসলে আমাদের চোখও বিশ্রাম চায়। যেমন শরীর ক্লান্ত হলে একটু ঘুম দরকার হয়, তেমনি চোখও চায় একটু বিরতি। তাই একটা সহজ ট্রিক হলো—কাজের ফাঁকে বা পড়াশোনার মাঝে মোবাইলের স্ক্রিন থেকে চোখ সরিয়ে বাইরে তাকানো। দূরে গাছপালা দেখুন, আকাশের দিকে তাকান বা জানালা দিয়ে রাস্তার চলাফেরা দেখুন। এতে চোখের চাপ কমে, মনও অনেকটা হালকা লাগে। এমনকি মানসিকভাবে একটা ফ্রেশ ফিল আসে, যেন মাথার ভেতর জমে থাকা ধোঁয়া পরিষ্কার হয়ে গেল।
আমি প্রায়ই অফিসে বসে ২০-২৫ মিনিট কাজ করার পর জানালা দিয়ে বাইরে তাকাই। কয়েক মিনিট দূরের সবুজ বা খোলা আকাশ দেখলে মনে হয় আবার নতুন এনার্জি পেয়ে গেলাম। কাজের ওপর মনোযোগও বাড়ে, আর চোখেও চাপ কম পড়ে। তাই বলছি, মোবাইল ব্যবহার করবেন, কিন্তু চোখের যত্নটা নেবেন। ছোট্ট একটা বিরতি, আর স্ক্রিন থেকে চোখ সরিয়ে বাইরে তাকানো—এটাই আপনার চোখ আর মনের জন্য ওষুধের মতো কাজ করবে।
👉 এখন বলুন তো, আপনি কাজ বা পড়াশোনার ফাঁকে কীভাবে চোখকে রিল্যাক্স করান?
গভীরভাবে শ্বাস নিন—মনে হবে মাথাটা হালকা হয়ে গেছে
দিনের পর দিন দৌড়ঝাঁপ, কাজের চাপ, পড়াশোনা বা চিন্তার বোঝা—সব মিলিয়ে মাথাটা মাঝে মাঝে ভারি হয়ে যায় না? আমি নিজেও অনেকবার টের পাই, হঠাৎ মন খারাপ লাগছে, মাথা ঝিমঝিম করছে, কোনো কাজে মন বসছে না। তখন একটা সহজ উপায় কাজে দেয়—গভীরভাবে শ্বাস নেওয়া। হয়তো ভাবছেন, শ্বাস নেওয়াতে আবার কী এমন আছে? কিন্তু বিশ্বাস করুন, কয়েক মিনিট ধীরে ধীরে শ্বাস নিলেই শরীর আর মন দুই-ই বদলে যায়। আমি সাধারণত চেয়ারে হেলান দিয়ে বসি, চোখ বন্ধ করি, তারপর ধীরে ধীরে গভীর শ্বাস নেই আর ছাড়ি। একবারেই যেন মাথার ভেতরের চাপটা হালকা হয়ে যায়। আসলে ব্যাপারটা হলো, আমরা যখন স্ট্রেসে থাকি তখন শ্বাস ছোট ছোট হয়ে যায়। এতে শরীরে যথেষ্ট অক্সিজেন পৌঁছায় না, ফলে মাথা ভারি লাগে। কিন্তু গভীরভাবে শ্বাস নিলে অক্সিজেন বেড়ে যায়, শরীরটা রিল্যাক্স হয়, মস্তিষ্কও ফ্রেশ লাগে।
আমি মাঝে মাঝে অফিসে বা পড়াশোনার ফাঁকে ২–৩ মিনিট গভীর শ্বাস নেওয়ার অভ্যাস করেছি। ছোট্ট জিনিস হলেও এর প্রভাব বিশাল। কাজের এনার্জি ফিরে আসে, বিরক্তি কমে যায়, আর মুডও ভালো থাকে। তাই বলব, যখনই মনে হবে মাথা ঝিমঝিম করছে বা মন অস্থির—তখন একটু চোখ বন্ধ করুন আর গভীরভাবে শ্বাস নিন। দেখবেন সত্যিই মাথাটা হালকা হয়ে গেছে।
👉 আপনি কি কখনো এমন অবস্থায় গভীর শ্বাস নিয়ে দেখেছেন? কেমন লেগেছিল?
চাইলে এক কাপ চা বা কফি খান, আরাম পাবেন
সারাদিনের ব্যস্ততার মাঝে ছোট্ট একটা জিনিস আছে যা মুহূর্তেই মুড ভালো করে দেয়—এক কাপ চা বা কফি। আমি নিজে ব্যক্তিগতভাবে বিশ্বাস করি, চা কিংবা কফি শুধু পানীয় না, এটা অনেক সময় মানসিক শান্তির ওষুধের মতো কাজ করে। ভাবুন তো, টানা কয়েক ঘণ্টা কাজ করছেন। চোখ ক্লান্ত, মাথা ঝিমঝিম করছে, মন আর কাজে বসছে না। তখন এক কাপ গরম চা বা কফি হাতে নিলেই কেমন যেন অন্য রকম একটা এনার্জি আসে। মনে হয়, শরীরটা আবার ফ্রেশ হয়ে গেল। আমি প্রায়ই দেখি অফিসে সবাই কাজের ফাঁকে টিমমেটদের নিয়ে চা-কফি ব্রেক করে। আসলে এটাই সবচেয়ে ভালো সময়—কাজের চাপ হালকা হয়, আড্ডা জমে, হাসি-ঠাট্টা হয়, আর কাজের এনার্জিটাও ফিরে আসে।
তবে হ্যাঁ, মনে রাখতে হবে চা বা কফি যেন মাত্রাতিরিক্ত না হয়। দিনে এক-দু’কাপ খেলেই যথেষ্ট। বেশি খেলে উল্টো শরীরের ক্ষতি হতে পারে। আমি সাধারণত বিকেলের দিকে এক কাপ কফি খাই—যেটা আমাকে রাত পর্যন্ত কাজ করার এনার্জি দেয়। আর সকালে অবশ্যই চা—দিনটা যেন চা ছাড়া শুরুই হয় না। তাই বলছি, কাজের ফাঁকে যদি মনে হয় ক্লান্ত লাগছে, মন বসছে না—চাইলে এক কাপ চা বা কফি খান। দেখবেন, শরীর-মন দুই-ই হালকা লাগবে, আর আবার কাজে ডুব দেওয়ার মতো শক্তি পাবেন।
👉 আপনার কী পছন্দ? চা না কফি?
কেন ব্রেক এত জরুরি?
আমি শিখেছি, ব্রেক নিলে শুধু শরীর না, মনেরও রিফ্রেশ হয়। মুড ভালো থাকে, কাজের গতি বাড়ে, আর সবচেয়ে বড় কথা—আপনি মানসিকভাবে সুস্থ থাকেন।
আমার নিজের অভিজ্ঞতায় দেখেছি, যখন ছোট ছোট ব্রেক নেই, তখন কাজ শেষ করতে অনেক কম সময় লাগে। ক্লান্ত লাগে না, বিরক্তি আসে না।
শেষকথা
বন্ধুরা, জীবনটা একটানা দৌড় নয়। মাঝে মাঝে থামতে জানতেই হবে। থেমে দাঁড়ানো মানে পেছনে পড়ে যাওয়া নয়—বরং আরও শক্তি নিয়ে এগিয়ে যাওয়া। তাই আমি বলব—যত কাজই থাকুক, নিজের শরীর আর মনের দিকে একটু খেয়াল রাখুন। আজ থেকে প্রতিজ্ঞা করি, আমরা সবাই নিয়মিত ব্রেক নেব। কারণ নিজের যত্ন নেওয়াই সবচেয়ে বড় দায়িত্ব। আর এই অভ্যাসটা যদি আমার কাজে আসে, তাহলে কেন একা রাখব? আপনাদের সবার সঙ্গেও শেয়ার করলাম। আমাদের ব্লগের মূল মন্ত্র—নিজে জানুন, অন্যকে জানান। তাই আপনি যদি মনে করেন এই লেখাটা দরকারি, তাহলে আপনার বন্ধুদেরও বলুন। হয়তো আপনার একটা শেয়ারই কারও মানসিক চাপ অনেকটা কমিয়ে দেবে।
বন্ধুরা, ব্রেক নেওয়ার গুরুত্ব আমরা অনেক সময়ই অবহেলা করি। মনে করি, একটানা কাজ করলেই বেশি আউটপুট আসবে। কিন্তু বাস্তবে এর উল্টোটা ঘটে। যখন শরীর ক্লান্ত আর মন ভারি থাকে, তখন কাজের মান যেমন কমে যায়, তেমনি ভুল-ভ্রান্তিও বেড়ে যায়। আমরা যদি নিয়মিত ছোট ছোট বিরতি নিতে শিখি, তবে কাজও ভালো হবে, শরীরও ফিট থাকবে, মনেরও চাপ কমবে। আমি নিজে দেখেছি—একটু দাঁড়িয়ে হাত-পা নড়াচড়া করা, চোখ সরিয়ে বাইরে তাকানো বা গভীর শ্বাস নেওয়া—এসব আসলেই শরীর-মনকে রিফ্রেশ করে দেয়। তার সঙ্গে এক কাপ চা বা কফি তো আছেই, যেটা মুহূর্তেই মুড ভালো করে দেয়। সবচেয়ে বড় কথা, এই ছোট্ট ব্রেক আমাদের জীবনের মান উন্নত করে। কাজ করার আনন্দ বাড়ায়, মানসিক শান্তি আনে। তাই বলছি—ব্রেক নেওয়া কোনো দুর্বলতা নয়, বরং স্মার্টনেস। শেষ করার আগে একটা কথা—আপনি যদি মনে করেন এই লেখাটা কাজে আসবে, তাহলে দয়া করে আপনার বন্ধু বা সহকর্মীদের সঙ্গে শেয়ার করুন। কারণ আমরা যদি সবাই ব্রেক নেওয়া শিখি, তবে কাজের মানও বাড়বে, আর জীবনটাও হবে অনেক বেশি সুন্দর ও হালকা।
নিজে জানুন, অন্যকে জানান—এই মন্ত্রেই চলি আমরা।
✅ Call to Action (CTA)
- 👉 আজ থেকেই কাজের মাঝে ছোট্ট ব্রেক নেওয়া শুরু করুন।
- 👉 নিচে কমেন্টে লিখুন—আপনি কীভাবে ব্রেক নেন?
- 👉 ব্লগটি শেয়ার করুন, যাতে আপনার বন্ধুদেরও সচেতন করা যায়।
✅ FAQ
ব্রেক নেওয়া কেন জরুরি?
- কারণ শরীর ও মনের রিফ্রেশমেন্ট কাজের মান বাড়ায়, ক্লান্তি কমায় এবং মনোযোগ ধরে রাখে।
কতক্ষণ পরপর ব্রেক নেওয়া উচিত?
- প্রায় ২৫–৩০ মিনিট কাজের পর ৫ মিনিটের বিরতি নেওয়া সবচেয়ে ভালো।
ব্রেক মানে কি শুধু বসে থাকা?
- না, ব্রেক মানে দাঁড়িয়ে স্ট্রেচ করা, বাইরে তাকানো, গভীর শ্বাস নেওয়া বা এক কাপ চা/কফি খাওয়া।
অতিরিক্ত ব্রেক কি কাজের ক্ষতি করবে?
- অতিরিক্ত কিছুই ভালো নয়। ছোট, নিয়মিত বিরতি নিলে কাজের গতি বাড়বে, কমবে না।
ব্রেক না নিলে কী হতে পারে?
- চোখে চাপ, মাথাব্যথা, মানসিক অস্থিরতা ও কাজের মানের অবনতি হতে পারে।
👉 এবার আপনাকে একটা প্রশ্ন করি:
আপনি কীভাবে ব্রেক নেন? কমেন্টে লিখে জানাবেন, কেমন?


কাজীআরিফুল ডট কমে নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url